ডোনাল্ড ট্রাম্প স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্পকে নিয়ে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে প্রবেশের সময় একটি চলন্ত সিড়িতে ওঠার পরপরই সেটি বন্ধ হয়ে যায়। ফলে বাকি ধা...
ডোনাল্ড ট্রাম্প স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্পকে নিয়ে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে প্রবেশের সময় একটি চলন্ত সিড়িতে ওঠার পরপরই সেটি বন্ধ হয়ে যায়। ফলে বাকি ধাপগুলো পায়ে হেঁটে উঠতে হয়। ভাষণ দিতে গিয়ে টেলিপ্রম্পটার ভাঙা দেখতে পায় তিনি।
এইটা গুরুত্বপূর্ণ না,
মেইন ব্যাপার হচ্ছে, ট্রাম্প বলছে যুদ্ধ বন্ধে বা সমস্যা সমাধানে জাতিসংঘ কার্যকর নয়।
এইটা খুবই সত্য বললেও, এইটা বলার রাইট নাই আমেরকার।
কারণ পৃথিবীতে গত ৫০/৬০ বছরে ৯৯.৯৯% যুদ্ধই করেছে আমেরিকা বা ন্যাটো। তাদের উপরে কার্যত জাতিসংঘ কোন প্রভাব বিস্তার করতে পারছে না।
এমন কি পরশু দিনেও, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আনা একটা প্রস্তাব ভেটো দিয়ে উড়িয়ে দেয় আমেরিকা।
আমেরিকার ব্যাপারটা হইলো,
তারা পতিতালয়ে যাবে, এবং কাজ শেষের পর সেই নারীকেই বেশ্যা বলে গালি দিবে।
আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে ইউএন কাজ করতে পারতেছেনা শুধুমাত্র UNSC এর জন্যে। মডারেট ভেটো ক্ষমতা ছাড়া জাতিসংঘ বাঁচবে না জানি, তবে এখনো যেভাবে বেঁচে আছে, মরে গেলেও বা কী আর ক্ষতি হবে!
জাতিসংঘের কাজ মূলত আমেরিকা বা ন্যাটোর হামলার পর আহত মানুষের গায়ে মলম লাগানো, কাঁধে মাথা রেখে পকেটে কিছু টাকা ঢেলে বলা,'একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে"।
আর বর্তমান এই পরিস্থিতি কিংবা জাতিসংঘের এই অবনমনের একমাত্র দায় পশ্চিমাদেরই নিতে হবে।
ভরা মজলিসের লম্বা স্পিচ দিয়ে দায় জাতিসংঘের ঘাড়ে দিয়ে দিলেই সব জায়েজ হয়ে যায় না।
No comments